Facebook Feeds
This message is only visible to admins.
Problem displaying Facebook posts. Backup cache in use.
Click to show error
Problem displaying Facebook posts. Backup cache in use.
Click to show error
Error: (#803) Some of the aliases you requested do not exist: mpmrigankomahato Type: OAuthException
♦ *হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া কাহিনী*..👇🏾👇🏾![]()
![]()
"শুধু ওষুধ লিখে দিলেই হয় না কিনে খাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে কিনা তাও ডাক্তারকে জানতে হবে"![]()
*রবি কিন্নান পদ্মশ্রী পুরস্কার প্রাপ্ত চিকিৎসক*![]()
![]()
রোগীর ছেলে বন্ধক! বদলে দিল ডাক্তারকে,![]()
Dr Ravi Kannann (রবি কান্নান)।![]()
![]()
ছেলে বন্ধক রেখে চিকিৎসা করাচ্ছিলেন ধর্মনগরের এক ক্যানসার রোগী। বরাক উপত্যকার ক্যানসার বিশেষজ্ঞ রবি কান্নানের পদ্মশ্রী প্রাপ্তির সঙ্গে জড়িয়ে আছে সেই ঘটনা। কান্নানের কথায়, ‘‘ছোটখাটো ঘটনা মনে হতে পারে। কিন্তু ওই পরিস্থিতিগুলির মুখে না-পড়লে জীবনটাকে জানতে পারতাম না। সাধারণ চিকিৎসক হয়েই থাকতাম।’’![]()
![]()
ক্যানসার ধরা পড়েছিল ধর্মনগরের রমেশ নমঃশূদ্রের (নাম পরিবর্তিত)। কাছাড় ক্যানসার হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তার। ধর্মনগর থেকে বারবার শিলচর আসা-যাওয়া, থাকা-খাওয়া ও চিকিৎসায় সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েন। ২০০৮ সালে শেষ ডোজটি নেওয়া হয়ে গেলে চিকিৎসক কান্নান যখন পরবর্তী তারিখটা লিখতে যাবেন, রমেশ কাঁদতে থাকেন। হাতজোড় করে বলেন, আর তারিখ দেবেন না। চেখে জল তাঁর স্ত্রীরও। ![]()
![]()
কান্নান জানতে চান, সমস্যাটা কী? ৪৫ বছর বয়সি দিনমজুর রমেশ বলেন, ‘‘এ বারই আসতে চাইছিলাম না। কী করে আসব। কাজকর্ম বন্ধ কত দিন!’’ সব বিক্রি করে চিকিৎসা করাচ্ছেন রমেশ। এখন বাকি শুধু বসতবাড়িটা। খদ্দের মেলেনি। তাই এলাকারই এক জনের কাছে ৭ বছরের ছেলেকে বন্ধক রেখে ৫ হাজার টাকা নিয়ে হাসপাতালে এসেছেন এ বার। ফিরে গিয়ে বাড়ি বিক্রি করে ছেলেকে মুক্ত করবেন। ![]()
![]()
কথাটা শুনে স্থির থাকতে পারেননি কান্নানও। চশমা খুলে রুমালে চোখ মোছেন। ডেকে পাঠান হাসপাতালের মুখ্য প্রশাসনিক অফিসার কল্যাণ চক্রবর্তীকে। ৫ হাজার টাকা রমেশকে দিতে বলেন। সঙ্গে জানান, তার পুরো চিকিৎসা বিনা খরচে হবে। কিন্তু সমস্যা হল, কাজের মরসুমে টাকা পেলেই কি ছেলেকে ছেড়ে দেবে! কিছু দিন তো খাটাবেই। কান্নান ফোন করেন ধর্মনগরের তখনকার বিধায়ক অমিতাভ দত্তকে। তাঁর মধ্যস্থতায় ছেলেকে মুক্ত করান রমেশ। ![]()
![]()
কান্নান সে দিন বুঝতে পারেন, শুধু ওষুধ লিখে দিলেই হয় না। কিনে খাওয়ার ক্ষমতা রয়েছে কি না, তা-ও ডাক্তারকে জানতে হবে। না-থাকলে ওষুধের ব্যবস্থা করতে হবে। রমেশের ঘটনা সোসাইটি পরিচালিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনে। শুরুতে রোগীর তথ্যপঞ্জি লিপিবদ্ধ করা হয়। সঙ্গে নিজের বা পরিচিত জনের ফোন নম্বর। নির্ধারিত দিনে না-এলেই হাসপাতাল থেকে ফোন যায়, কেন এলেন না? কী সমস্যা? দ্রুত সমস্যা মিটিয়ে রোগীকে নিয়ে আসার দায়িত্ব নেয় হাসপাতাল।![]()
![]()
শিলচরের মানুষ সোসাইটি বানিয়ে চাঁদা তুলে গড়ে তুলেছেন কাছাড় ক্যানসার হসপিটাল সোসাইটি। ২০০৬ সালে কান্নান চেন্নাই থেকে এখানে আসেন। এখন তিনিই ডিরেক্টর। সঠিক হিসেব জানা না গেলেও অনেকই বলছেন, ৭ হাজারের বেশি ক্যানসার রোগীর জটিল অস্ত্রোপচার করেছেন কান্নান। একটি টাকাও নেননি রোগীর কাছ থেকে। সে জন্যই বাছাই করা হয়েছে তাঁকে। অনেকে বলেন, এখনও তিনি সোসাইটি থেকে যে বেতন নেন, তা রাজ্য সরকারের এক জন এমবিবিএস ডাক্তারের থেকে বেশি নয়। কান্নান মনে করেন, পদ্মশ্রী এনে দিয়েছেন ওই রমেশই।![]()
![]()
তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা।![]()
![]()
🔅বার্তা ছড়িয়ে পড়ুক দিকে দিকে।![]()
জাগ্রত হোক সবার বিবেক।🎯.🙏
*এতদিনে একটি আশাবাদী পোস্ট পাওয়া গেলো...*![]()
![]()
*জানেন কি?? অসুখের ভয়াবহতা লুকিয়ে থাকে মৃত্যু হারে, সংক্রমণের হারে নয়। গত একশো বছরের সমস্ত মহামারীর চার্ট একটু দেখুন আর করোনার চার্ট দেখুন। ইউরোপ আমেরিকায় করোনার চার্ট দেখুন আর ভারতে দেখুন। মার্চে করোনার গতিবিধি দেখুন আর আজ দেখুন। লক্ষ্য করবেন আজকের তারিখে দাঁড়িয়ে করোনা মারাত্মক হারে সংক্রমিত হচ্ছে আগের চেয়ে। এর জন্য পরিযায়ী শ্রমিকদের টেস্ট না করিয়ে স্থানান্তরিত করা একটা প্রধান কারণ। লকডাউনের সময়ে পরিকাঠামোর উন্নতি না করে দিনের পর দিন অর্থনীতিকে শেষ করে কখনো কোনও সুফল পাওয়া যায় না। যাই হোক, সংক্রমণ বাড়লেও কিন্তু মৃত্যু হার ক্রমশঃ কমছে আর বাড়ছে সুস্থতার হার।* ![]()
![]()
*একটু ভাবুন। একটু বুঝুন। করোনাকে নিয়ে চলছে একটি বিশাল ব্যবসা যেখানে আছে স্বাস্থ্য পরিষেবার সাথে যুক্ত বিভিন্ন অসাধু মানুষ, অসাধু মিডিয়ার একাংশ, অসাধু সরকার এবং অবশ্যই ব্যালেন্সড গেম খেলা WHO। তাই বিভ্রান্ত করে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে চলছে আতঙ্ক বিতরণ। আর আমরা পাশের মানুষটিকে অচ্ছুৎ করে ফেলছি।* ![]()
![]()
*কয়েকটি জিনিস শুধু ভাল করে মাথায় রাখা ভাল:*![]()
![]()
*১) ঘরে বসে থাকা একমাত্র সমাধান নয় তাই সাবধান থাকুন, সচেতন হন। ভীড়ে গেলে কিংবা কারো সাথে কথাবার্তা বললে মাস্ক পরুন অবশ্যই।*![]()
![]()
*২) ফাঁকা জায়গায় থাকলে বা অন্ততঃ ছ' ফুটের মধ্যে কেউ না থাকলে মাস্ক খুলে রাখুন, খোলা বাতাসে নিঃশ্বাস নিন। মাস্ক পরলে ৩০% কার্বন ডাইঅক্সাইড শরীরে মিশছে। তাই অক্সিজেনকেও allow করতে হবে। নইলে হজমশক্তি দুর্বল হওয়া, অবসাদ তৈরি হওয়া, এনার্জি লেভেল কমে যাওয়া এমনকি হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।* ![]()
![]()
*৩) বাইরে ছাড়া ঘরে চেষ্টা করুন সাবান ব্যবহার করতে। প্রয়োজন ছাড়া স্যানিটাইজার ব্যবহার না করাই ভাল। কারণ এর alcohol content চামড়ার ভেতর হয়ে রক্তে মিশছে সবসময়।*![]()
![]()
*৪) করোনা বাতাসে কিছুদূর ছিটকে যায় কিন্তু বাতাসে ভাসে না।*![]()
![]()
*৫) মনের জোর রাখুন। যে অসুখে মৃত্যুহার ৩% ও নয় তার প্রতি আতঙ্কিত হবেন না। করোনা মানেই মৃত্যু নয়। সাধারণ ফ্লু আর ইনফ্লুয়েঞ্জাতে এর চেয়ে বেশি মানুষ প্রতি বছর প্রাণ হারান। এখনও ভারতবর্ষে টিভিতে ছ'লাখ লোক মারা:যায় প্রতি বছর এবং তা বেশ ছোঁয়াচেও।*![]()
![]()
*৬) পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকুন। হোটেল রেস্তোরাঁয় disposable চামচ/প্লেট ছাড়া অন্য কিছু ব্যবহার করবেন না।*![]()
![]()
*৭) করোনা শ্বাসনালীর ভেতর দিয়ে শরীরে যায় খাদ্যনালী নয়, তাই খাবারে করোনা থাকতে পারে এহেন চিন্তাভাবনা মাথায় আনবেন না।*![]()
![]()
*৮) উপসর্গহীন বা asymptomatic Covid positive আর করোনা পুরো এক নয়। উপসর্গ না থাকলে বুঝবেন আপনি carrier। আপনার শরীরের antibody এই ভাইরাসকে শেষ করতে সক্ষম। সেখান থেকে সংক্রমণের সম্ভাবনাও কম আর মারণ সম্ভাবনা তো নেইই। তাই সেলফ- আইসোলেশনে গেলেই যথেষ্ট। শ্বাসকষ্ট না হলে বাড়িতেও চিকিৎসা সম্ভব।* ![]()
![]()
*৯) খবরের কাগজ, নিউজ চ্যানেল, ডাক্তারদের ও বৈজ্ঞানিকদের বিশ্লেষণ, হু-র সতর্কবাণী সবকিছু শুনুন দেখুন পড়ুন কিন্তু মাথায় নেবেন সেটাই যা আপনি যাচাই করে general scientific knowledge কাজে লাগিয়ে সঠিক বলে মনে করবেন। কারণ কেউ পুরোপুরি সত্যি কথা বলছে না।* ![]()
![]()
*১০) অমানবিক হবেন না। আর মনে রাখবেন, জ্বর-সর্দি-কাশি-হাঁচি-শ্বাসকষ্ট মানেই করোনা নয়। মাথা ঠাণ্ডা রাখুন। ধরে রাখুন আমরা সবাই কমবেশি এই ভাইরাসে আজ নাহয় কাল আক্রান্ত হব। যেমন চিকেন পক্স। তবে যদি মৃত্যুহার শূন্যতে চলে আসে তবেই আমাদের জয়। সেই চেষ্টাই করছেন চিকিৎসকরা। Ranking নিয়ে বসবেন না, এটা পোকার খেলা হচ্ছে না। ১৩৮ কোটির দেশে এখনো ১% মানুষও আক্রান্ত নন। এটা মাথায় রাখুন। লকডাউন এক্সপার্টদের থেকে সাবধান। এঁরা নিজেদের ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স গুছিয়েই এর পক্ষে রায় দেবেন। কিন্তু অনাহার আর অবসাদ কিন্তু করোনার চেয়েও ঘাতক।*![]()
![]()
*সচেতন হোন; আতঙ্কিত একদম নয়।।*
Today 14th August ' Kannya Shree' scheme launched in Bengal particularly for rural girl child- their education, prevention of early marriage, my speech on this at Parliament 2017.![]()
![]()
youtu.be/oZFM_zGCr2w
Dr Mriganka Mahato speaks on the Kanyashree Scheme during Question Hour in LS
youtu.be
Courtesy: Lok Sabha TVCheckout Mriganka Mahato Watch Video
Mriganka Mahato is a former Member of Parliament and belongs to the All India Trinamool Congress political party. In the year 2014, he was elected as Member of Parliament in 16th Lok Sabha representing Purulia, West Bengal. He does not have any criminal records but he has 17,16,993 financial liability.
About Neta
| Permanent address | NorLake Road (Sanjeevani Nursing Home), Purulia, West Bengal- 723101 |
| Constituency name | Purulia |
| Date of birth | 1963-01-12 |
| Age | 56 Years |
| Gender | male |
| Place of birth | Purulia |
| Citizenship | indian |
| Other political affiliations | NA |
| Party name | All India Trinamool Congress |
| Education | Post Graduate |
| Profession | Medical Practitioner |
| Father's name | Sitaram Mahato |
| Mother's name | Amala Mahato |
| Spouse's name | Aparajita Mahato |
| Spouse profession | Medical Practitioner |
| [email protected] | |
| Fax | NA |
Assets & Liabilities
| Assets | Rs 17,024,599 |
| Liabilities | Rs 1,716,993 |
Details of Criminal Cases
Nothing found.
Write Review
Is this your profile?
